Posted By:
Mostafa Kamal
Researcher of DCPL
& BDTP / Ph.D (Study)
Affiliated Ph.D
Researcher of IOUT & Academic Associate of
Shikshakendra, Hati
More, Subash Pally, Siliguri, W.B. INDIA
Chairman of Dynamic
Youth Society, Public Library & Study Center.
Address: Samsabad,
P.S.- Panchbibi, Dist. Joypurhat, N.B. BANGLADESH.
Contact : +88-01911
450 131; E-mail:aboutdynamic@gmail.com
Posted By:
Mostafa Kamal
Researcher of DCPL
& BDTP / Ph.D (Study)
Affiliated Ph.D
Researcher of IOUT & Academic Associate of
Shikshakendra, Hati
More, Subash Pally, Siliguri, W.B. INDIA
Chairman of Dynamic
Youth Society, Public Library & Study Center.
Address: Samsabad,
P.S.- Panchbibi, Dist. Joypurhat, N.B. BANGLADESH.
Contact : +88-01911
450 131; E-mail:aboutdynamic@gmail.com
জেএসসি : আইসিটি
প্রশ্ন : কম্পিউটার ভাইরাস কী? যত ধরনের কম্পিউটার ভাইরাস আছে, সেগুলোর নাম ও বৈশিষ্ট্য লেখো।
উত্তর :
কম্পিউটার ভাইরাস : কম্পিউটারে এক ধরনের ক্ষতিকর সফটওয়্যার বা ম্যালওয়্যার থাকে, যেগুলো পুনরুৎপাদনে সক্ষম এবং এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে সংক্রমিত হওয়ার ক্ষমতা রাখে, এগুলোই কম্পিউটার ভাইরাস। কম্পিউটারের পাশাপাশি স্মার্টফোন, ট্যাব ইত্যাদিতে এ ধরনের ভাইরাস ছড়াতে পারে।
ভাইরাসের প্রকারভেদ :
কাজের ধরনের ভিত্তিতে কম্পিউটার ভাইরাসকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
যেমন—অনিবাসী ভাইরাস ও নিবাসী ভাইরাস।
অনিবাসী
ভাইরাস : কোনো কোনো ভাইরাস সক্রিয় হয়ে ওঠার পর অন্য প্রগ্রামকে কিভাবে সংক্রমণ করা যায় সেটি খুঁজে বের করে। তারপর সেগুলোকে সংক্রমণ করে। একপর্যায়ে মূল প্রগ্রামের কাছে নিয়ন্ত্রণ দিয়ে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়।
এগুলোকে বলা হয় অনিবাসী ভাইরাস (Non-Resident Virus)
নিবাসী ভাইরাস : কোনো কোনো ভাইরাস সক্রিয় হওয়ার পর হার্ডডিস্ক বা মেমোরিতে স্থায়ী হয়ে বসে থাকে। যখনই অন্য কোনো প্রগ্রাম চালু হয়, তখনই সেই প্রগ্রামকে সংক্রমিত করে। এ ধরনের ভাইরাসকে বলা হয় নিবাসী ভাইরাস (Resident Virus).
কম্পিউটার ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য :
সাধারণত কম্পিউটার ভাইরাসের যেসব বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়—
♦ এটি একটি ক্ষতিকারক সফটওয়্যার বা ম্যালওয়্যার, যা পুনরুৎপাদনে সক্ষম।
♦ এটি এক কম্পিউটার থেকে বিভিন্ন মাধ্যমের সাহায্যে অন্য কম্পিউটারে সংক্রমিত হতে পারে।
♦ ভাইরাস কম্পিউটার বা এ ধরনের ডিভাইসে বিভিন্ন রকমের ক্ষতি করে। যেমন—কম্পিউটারের গতি কমে যাওয়া,
হঠাৎ হ্যাং হয়ে যাওয়া, ঘন ঘন রিবুট বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট ইত্যাদি।
♦ বেশির ভাগ ভাইরাসই ব্যবহারকারীর অজান্তে তার সিস্টেমের ক্ষতি করে।
♦ ব্যবহারকারীর হস্তক্ষেপ ছাড়া সাধারণত এটি সংক্রমিত হতে পারে না।
♦ একেক ভাইরাসের ক্ষতি করার ধরন একেক রকম হতে পারে।
প্রশ্ন : ফায়ারওয়াল কী? অনলাইন নিরাপত্তায় ক্যাপচা ব্যবহারের কারণ বর্ণনা করো।
উত্তর : ফায়ারওয়াল : প্রত্যেক কম্পিউটার বা নেটওয়ার্কেরই নিজস্ব নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকে, কেউ যেন সেই নিরাপত্তা ভেঙে ঢুকতে না পারে তার চেষ্টা করা হয়। নিরাপত্তার এই অদৃশ্য দেয়ালকে ফায়ারওয়াল বলা হয়।
অনলাইন নিরাপত্তায় ক্যাপচা ব্যবহারের কারণ : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ওপর মানুষের নির্ভরশীলতা দিন দিন বাড়ছে। অসংখ্য মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। একই সঙ্গে অসৎ মানুষও প্রতারণার জন্য তথ্য-প্রযুক্তির অপব্যবহার করছে। এসব কারণে ইন্টারনেট ব্যবহার নিরাপদ করতে বিভিন্ন পদ্ধতির ব্যবহার হচ্ছে। এসব পদ্ধতির একটি হচ্ছে ‘ক্যাপচা’।
এ পদ্ধতিতে ওয়েব পাতায় একটি বিশেষ সংকেত বা কোড দেখা যায়। কম্পিউটার ব্যবহারকারী মানুষ নাকি কোনো প্রগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়েব পেইজ ব্রাউজ করছে, এ পদ্ধতির মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায়। ব্যবহারকারী মানুষ হলে ওয়েব পাতায় প্রদর্শিত এলোমেলা কোডটি দেখে সেটি পূরণ করে পরবর্তী ধাপে যেতে পারবে।
ক্যাপচা পদ্ধতিতে মানুষ ও যন্ত্রকে (রোবট/প্রগ্রাম) শনাক্ত করা যায়।
বর্তমানে বিশেষ এক ধরনের প্রগ্রাম বা রোবট তৈরি করা হয়েছে, যা সারাক্ষণই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঢোকার চেষ্টা করতে থাকে, এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য আমাদের সব ওয়েব অ্যাকাউন্টে ঢোকার সময় সঠিক পাসওয়ার্ড দেওয়ার পরও একটি বিশেষ লেখা পড়ে সেটি টাইপ করতে হয় অর্থাৎ ক্যাপচা পদ্ধতি ব্যবহার করতে হয়। এই বিশেষ লেখা বা কোডটি এমনভাবে থাকে, যা শুধু সাধারণ মানুষই বুঝতে পারবে, কিন্তু কোনো প্রগ্রাম যন্ত্র বা রোবট বুঝতে পারবে না। মোট কথা, মানুষ ও রোবটকে আলাদা করে শনাক্ত করার জন্যই মূলত ক্যাপচা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।