গদ্য – বিড়াল
১. বিড়াল একটি কাল্পনিক কথোপকথনমূলক গল্প
২. এ গল্পে ১ম অংশ নিখাদ হাস্যরসাত্মক, পরের অংশ গূঢ়ার্থে সন্নিহিত।
৩. বিড়ালের কথাগুলো-সোশিয়ালিস্টিক।
৪. বিড়াল প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষা ছিলো – শ্লেষাত্মক
৫. “বিড়াল” গল্প অনুসারে বিড়ালদের রং – কালো
৬. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে ঝিমাচ্ছিল – শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে
৭. মিট মিট করে কেমন আলো জ্বলছিল – ক্ষুদ্র আলো
৮. “বিশেষ অপরিমিত লোভ ভাল নহে” উক্তি টি- কমলাকান্তের।
৯. ‘দুধ মঙ্গলার, দুহিয়াছে প্রসন্ন’ উক্তিটি – কমলাকান্তের
১০. কমলাকান্তের জন্য রাখা নির্জল দুধ খেয়েছিল – একটি ক্ষুদ্র মার্জার
১১. বিড়াল মনে মনে হেসে কী বলল – “কেউ মরে বিল ছেচেঁ কেই খায় কই”
১২. বিড়ালের উক্তি অনুযায়ী, বিল ছেঁচার সাথে সস্পর্কযুক্ত- কমলাকান্ত
কই খাওয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত – বিড়াল
১৩. বিড়াল দুধ খেলেও কমলাকান্ত মার্জারের উপর রাগ করতে পারে নি – অধিকারের কারণে
১৪. বিড়াল দুধ খেলে বিড়ালকে তাড়িয়ে মারতে যাওয়া হল – চিরাগত প্রথা
১৫. চিরাগত প্রথা ভঙ্গ করলে কমলাকান্ত – মনুষ্যকূলে পরিচিত হবে – কুলাঙ্গার হিসেবে
বিড়ালদের কাছে পরিচিত হবে – কাপুরুষ হিসেবে।
১৬. অতত্রব, পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই ভালো – উক্তিটি কমলাকান্তের
১৭. অনুসন্ধানে আবিষ্কৃত যষ্টিটি ছিল – ভগ্ন
১৮. কমলাকান্ত মার্জারের কথা বুঝতে পারল – দিব্যকর্ণ প্রাপ্তির ফলে
১৯. মারপিট কেন? – উক্তিটি বিড়ালের
২০. “পরোপকারই পরম ধর্ম” উক্তিটি- বিড়ালের
২১. কে ধর্মসঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ? – মার্জার
২২. মার্জারের মতে সমাজের ধনবৃদ্ধি মানে – ধনীদের ধন বৃদ্ধি
২৩. চোরের দণ্ড আছে কিন্তু দণ্ড নাই – নির্দয়তার
২৪. “না হইলে ত আমার কী” উক্তিটি- বিড়ালের
২৫. কত দিবস উপবাস করলে কমলাকান্ত নসীরাম বাবুর ভাণ্ডার ঘরে ধরা পড়বে – তিন (৩) দিবস
২৬. কমলাকান্ত মার্জারকে কার বই পড়ার কথা বলেছিলো – নিউমান ও পার্কারের বই
২৭. বিড়াল শব্দটি আছে – ৮ বার
২৮. মার্জারী – ৪ বার
২৯. মার্জার আছে – ১১ বার
৩০. “মেও” আছে – ১৩ বার
৩১. যুদ্ধ – ওয়াটার লু
৩২. মাদকদ্রব্য – আফিং
৩৩. যষ্টি – লাঠি
অপরিচিতা
১. অনুপমের বয়স -২৭
২. “এ জীবনটা না দৈর্ঘ্যের হিসাবে বড়, না গুণের হিসাবে” উক্তিটি- অনুপমের
৩. “তবু ইহার একটি বিশেষ মূল্য আছে” উক্তিটি- অনুপমের
৪. পণ্ডিত মশাই অনুপমকে তুলনা করেছেন – শিমুল ফল ও মাকাল ফলের সাথে।
৫. অনুপমের বাবা কী করে প্রচুর টাকা রোজগার করত? – ওকালতি
৬. মামা অনুপমদের সংসার টাকে কিসের মতো নিজের অন্তরের মধ্যে শুষিয়া লইয়াছেন – ফাল্গুর বালির মত
৭. মামার অস্থিমজ্জায়য় কী জড়িত? – টাকার প্রতি আসক্তি
৮. কে কানপুরে কাজ করে – হরিশ
৯. হরিশ ছুটিতে কোথায় এসেছিল – কলকাতা
১০. কিছুদিন পূর্বেই অনুপম কী পাস করেছে- এম.এ. (MA)
১১. একে তো বরের হাট মহার্ঘ তাহার পরে? – ধনুক ভাঙ্গা পণ
১২. বাপ কেবলই সবুর করিতেছেন কিন্তু সবুর করিতেছে না – মেয়ের বয়স
১৩. হরিশের কেমন গুণ আছে? – সরস রচনার
১৪. কলিকাতার বাইরের পৃথিবীটাকে মামা কীসের অন্তর্গত জানেন? – আণ্ডামান দ্বীপ
১৫. বিনু দাদা কে? – অনুপমের পিসততো ভাই
১৬. মেয়ের পিতার নাম – শম্ভুনাথ সেন/বাবু
১৭.কার মুখ অনর্গল ছুটছিল- মামার
১. জীবনে একবার বিশেষ কাজে কোন পর্যন্ত গিয়েছিলেন – কোন্নগর
২. কার রুচি এবং দক্ষতার উপর কথক/অনুপম ষোল – আনা নির্ভর করতে পারে- বিনুদাদার
৩. “মন্দ নয় হে! খাঁটি সোনা বটে” উক্তিটি- বিনুদাদার
৪. শম্ভুনাথ বাবু কখন অনুপমকে প্রথম দেখেন- বিবাহের তিন(৩) দিন আগে
৫. কার বয়ম ৪০ এর কিছু ওপারে বা এপারে- শম্ভুনাথ বাবুর
৬. কার চুল কাঁচা, গোঁফে পাক ধরা আরম্ভ হয়েছে মাত্র – শম্ভুনাথ বাবুর
৭. মামা কাকে সুদ্ধ এনেছিল – স্যাকরাকে
৮. মামা কোথায় গহনাগুলোর ফর্দ টুকিয়া লইলেন – নোট বইয়ে
৯. “ঠাট্রার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করিবার ইচ্ছা আমার নাই” উক্তিটি- শম্ভুনাথ বাবুর
১০. “কারণ, প্রমাণ হইয়া গেছে, আমি কেউই নই” উক্তিটি – অনুপমের
১১. “তাহা হইলে তামাশার যেটুকু বাকি আছে তাহা পুরা হইবে” উক্তিটি- হিতৈষীদের
১২. সমস্ত মন কার পানে ছুটিয়া গিয়াছিল – অপরিচিতার
১৩. কিন্তু কথা এমন করিয়া ফুরাইল না উক্তিটি – অনুপমের
১৪. কতক্ষণ পরে গাড়ি আসিল – দুই তিন মিনিট পর
১৫. স্টেশনে দেখা মেয়েটির বয়স কত? – ১৬ বা ১৭
১৬. মেয়েটির সাথে কয়টি ছোটো ছোটো মেয়ে ছিল – দুটি তিনটি
১৭. খাবারওয়ালাকে ডেকে সে খুব খানিকটা কী কিনল? – চানা মুঠ
গদ্য – চাষার দুক্ষু
১. কখন ভারতবাসী অসভ্য বর্বর ছিলো- ১৫০ বছর পূর্বে।
২. কাকে সমাজের মেরুদণ্ড বলা হয়েছে – চাষাকে
৩. জুট মিলের কর্মচারীর মাসিক বেতন কত টাকা – ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
৪. ‘নবাবি হালে থাকে, নবাবি চাল চালে’ কারা – জুট মিলের কর্মচারীরা।
৫. আমাদের বঙ্গভূমি কেমন- সুজলা, সুফলা, শস্য – শ্যামল।
৬. “ধান্য তার বসুন্ধরা যার” উক্তিটি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।
৭. কোন মহাযুদ্ধ সমস্ত পৃথিবীটাকে সর্বস্বান্ত করেছে – ইউরোপের যুদ্ধ।
৮. বাল্যকালে লেখিকা কী শুনিতেন? – টাকায় ৮ সের সরিষা।
৯. কার মাথায় বেশ ঘন ও লম্বা চুল ছিলো- কৃষক কন্যা জমিরনের।
১০. জমিরনের মাথায় কতটুকু তেল লাগত? – আধ পোয়াটাক।
১১. কত পয়সায় এক সের তৈল পাওয়া যেত? – দুই গণ্ডা পয়সায়।
১২. কোন মাছ পরম উপাদেয় ব্যঞ্জন বলে পরিগণিত হত? – শুঁটকি মাছ।
১৩. কীসের বিনিময়ে কৃষক পত্নী কন্যা বিত্রূয় করত? – দুই সের খেসারির।
১৪. আসাম ও রংপুর জেলার রেশমকে স্থানীয় ভাবে কি বলে- ত্রন্ডি
১৫. কি নামক আর একটা ভূত তাহাদের স্কন্ধে চাপিয়া আছে? – অনুকরণপ্রিয়তা
১৬. কারা পাল্কি নিয়ে ট্রামে যাতায়াত করলে সভ্যতার চুড়ান্ত হবে? – শিবিকাবাহকগণ (পালকিবাহকগণ)
১৭. কীসের সঙ্গে সঙ্গে দেশি শিল্পসমূহ ত্রূমশ বিলুপ্ত হইয়াছে? – সভ্যতা বিস্তারের
১৮. পল্লিগ্রামের দুর্গতির প্রতি কাদের দৃষ্টি পড়িয়াছে? – দেশবন্ধু নেতৃবৃন্দেরর
গদ্য – আহ্বান
১. লেখকের বাবার পুরাতন বন্ধুর নাম? – চক্কোত্তি মশায়
২. “বাড়িঘর করবে না?” উক্তিটি – চক্কোত্তি মশায়
৩. বড় আম বাগানের মধ্য দিয়ে বাজারে যাচ্ছে – লেখক
৪. বুড়ির স্বামীর নাম? – জমির করাতি
৫. বুড়ির স্বামী কাজ করতেন- করাতের
৬. বুড়ির আছে এক – নাত জামাই
৭. লেখক থাকে – এক ঙ্গাতি খুড়োর বাড়ি
৮. বুড়ি আপন মনে খুব খানিকটা বকে গেল- কাঠাঁলতলায় বসে
৯. পরদিন লেখক চলে গেল- কলকাতা
১০. লেখক তার নতুন তৈরি খড়ের ঘরখানাতে ত্রসে উঠল- জ্যৈষ্ঠ মাসে, গরমের ছুটিতে
১১. লেখকের মা-পিসি মারা গেছে- বাল্যকালে
১২. লেখক খায় – খুড়ো মশায়ের বাড়ি
১৩. লেখককে দুধ দেয়- ঘুঁটি গোয়ালিনী
১৪. বুড়ি লেখককে সম্বোধন করল – গোপাল বলে
১৫. সে কি! দুধ পেলে কোথায় ত্রতো সকালে – উক্তিটি লেখকের
১৬. বুড়িকে মা বলে ডাকে- হাজরা ব্যাটার বউ
১৭. “স্নেহের দান-ত্রমন করা ঠিক হয়নি” উক্তিটি – লেখকের
১৮. লেখক পুনরায় গ্রামে আসল- পাঁচ ছয় মাস পর, আশ্বিস মাসের শেষে
১৯. বুড়ি শুয়ে আছে- মাদুরের উপর
২০. বুড়ির মাথার বালিশ টা ছিলো-মলিন
২১. লেখক শরতের ছুটিতে গ্রামে ঢুকতেই দেখা হল- পরশু সর্দারের বউ/ দিগম্বরীর সাথে
২২. “ত্তমা আজই তুমি ত্রলে?” উত্তিটি- দিগম্বরীর
২৩. বুড়ি কোন ঝতুতে মারা, যায় -শরত
২৪. লেখক যাদের পাশে গিয়ে বসল তারা হল- আবদুল, শুকুর মিয়াঁ, নসর
২৫. আবেদালির ছেলের নাম- গণি
২৬. কবর খুঁড়ছে- দুই জন জোয়ান ছেলে
২৭. “দ্যাত্ত বাবা, তুমি দ্যাত্ত” উক্তিটা- শুকুর মিয়াঁর
আমার পথ
১. কুর্নিশ – অভিবাদন
২. মেকি – মিথ্যা
৩. লেখকের পথ দেখাবে – লেখকেরর সত্য
৪. মানুষের মনএ আপনা আপনি বড় একটা জোর আসে কখন- নিজেকে চিনলে
৫. নিজেকে চিনলে মানুষ আপন সত্য ছাড়া আর কাইকে- কুর্নিশ করে না
৬. অনেক সময় খুব বেশি বিনয় দেখাতে গিয়ে অস্বীকার করা হয়- নিজের সত্যকে
৭. “ত্ত রকম বিনয়ের চেয়ে অহংকারেরর পৌরুষ অনেক-অনেক ভালো” উক্তিটি – লেখকের
৮. স্পষ্ট কথা বলায় কী থাকে – অবিনয়
৯. কী আমাদের নিষ্ত্রিয় করে ফেলল- পরাবলম্বন
১০. সবচেয়ে বড় দাসত্ব হল – পরাবলম্বন
১১. আত্মনির্ভরতা আসে কখন?- আত্মাকে চিনলে।
১২. শিখাকে নিভাতে পারবে- মিথ্যার জল।
১৩. সবচেয়ে বড় ধর্ম- মানুষ ধর্ম
১৪. অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না- যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে।
১৫. লেখক পথে বের হলেন- আগুনের ঝান্ডা ঝুলিয়ে।
১৬. সত্য প্রকাশে লেখক- নির্ভীক অসংকোচ।
১৭. কবির প্রাণ প্রাচুর্যের উংস বিন্দু – সত্যের উপলব্ধি।
১৮. ঐক্যের মূল শক্তি হলো- সম্প্রীতি।
১৯. লেখকের বাল্য নাম- দুখু মিয়া(ব্যাঙাচি)
২০. তার ছদ্মনাম- ধূমকেতু।
গদ্য – জীবন ও বৃক্ষ
১. স্বল্পপ্রাণ, স্থূলবুদ্ধি, জবরদস্তিপ্রিয় মানুষের দেবতা – অহংকার
২. জীবনের তাৎপর্য উপলব্ধি সহজ হয় – বৃক্ষের দিকে তাকালে
৩. রবীন্দ্রনাথেরর মনে মমনুষ্যত্বেরর বেদনা উপলব্ধি হয়- নদীর গতিতে
৪. তপোবন প্রেমিক কে- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫. গোপন ও নিরব সাধনা অভিব্যক্ত হয় – বৃক্ষে
৬. দোরের কাছে দাঁড়িয়ে থেকে অনবরত নতি, শান্তি ও সেবার বাণী প্রচার করে কে – বৃক্ষ
৭. “ত্রই তো সাধনার সার্থকতা” উক্তিটি – মোতাহের হোসেন চৌধুরীর
৮. সাধনার ব্যাপারে কি বড় জিনিস – প্রাপ্তি
৯. রবীন্দ্রনাথ অন্তরের সৃষ্টিকর্ম উপলব্ধি করেছেন – বৃক্ষের পানে তাকিয়ে
১০. বৃক্ষ আমাদের স্বার্থকতার গান শোনায় – নীরব ভাষায়
১১. প্রকৃতির ধর্ম কীসের মত- মানুষের ধর্মের মত
১২. তরুলতা ও জীব জন্তুর বৃদ্ধির উপর কাদের হাত নেই – মানুষের
১৩. মানুষের বৃদ্ধির উপর হাত রয়েছে – প্রকৃতির
১৪. মানুষের বৃদ্ধি কেমন- দৈহিক ও আত্মিক
১৫. মানুষের শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু – সাধনা
১৬. শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু হতে পারে না – বস্তু জিঙ্গাসা তথা বিঙ্গান
১৭. জীবনবোধ ও মূল্যবোধে অন্তর পরিপূর্ণ হয় – সাহিত্য শিল্পকলার দ্বারা
১৮. বৃদ্ধির ইশারা ও প্রশান্তির ইঙ্গিত কোথায় – বৃক্ষে
১৯. বৃক্ষ জীবনের গুরুভার বহন করে – অতি শান্ত ও সহিষ্ণুতায়
– মাসি পিসি
১. শেষবেলায় খালে থাকে – পুরো ভাটা
২. খালের ধারে লাগানো সালতিটি কোথায় ছিলো – কংক্রিটেরর পুলের উপর
৩. সালতি থেকে পাড়ে তোলা হচ্ছে – খড়
৪. মাঝখানে গুটিসুটি হয়ে বসে আছে- আহ্লাদি
৫. অল্প বয়সী বৌ টির গায়ে ছিলো – নকশা পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি
৬. আঁট সাঁট থমথমে গড়ন, গোলগাল মুখ- আহ্লাদির
৭. মাসি-পিসি ফিরছে কৈলেশ উক্তিটি- বুড়ো লোকটির(রহমানের)
৮. “বেলা আর নেই কৈলেশ” উক্তিটি – মাসি বলে বিরক্তির সঙ্গে
৯. “অনেকটা পথ যেতে হবে কৈলেশ” উক্তিটি – পিসির
১০. “বেলা বেশি নেই কৈলেশ” উক্তিটি – পিসির
১১. কৈলেশের সাথে দেখা হয়েছিল – জগুর
১২. জগু হল- আহ্লাদির স্বামী
১৩. উড়ে ত্রসে জুড়ে বসেছে – মাসি
১৪. পিসির অহংকার আর খোঁচাই সবচেয়ে অসহ্য লাগত- মাসির
১৫. আহ্লাদিকে বাঁচাতে হবে- শ্বশুরঘরের কবল থেকে
১৬. আহ্লাদিকে সামলে রাখতে হবে – গাঁয়ের বজ্জাতদের নজর থেকে
১৭. জগুর বৌ নেবার আগ্রহ- খুবই স্পষ্ট
১৮. “ডারসনি আহ্লাদি” উক্তিটি – মাসির
১৯. “ডরাসনি, ডর কিসের”? উক্তিটি- পিসির
২০. “কাছারি বাড়ি যেতে হবে ত্রকবার” উক্তিটি- কানাইয়ের
২১. গাঁয়ের গুণ্ডা হলো- সাধু বৈদ্য ওসমানেরা
২২. ফেটি-বাধা বাবরি চুল কার- বৈদ্যের
২৩. কাঁঠাল গাছের ছায়ায় কত জন ঘুপটি মেরে ছিলো- তিন – চারজন।
গদ্য – বায়ান্নর দিনগুলো
১. জেলের ভিতর অনশন ধর্মঘট করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল – শেখ মুজিব ও মহিউদ্দিন
২. জেল কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে সুপারিন্টেনডেন্ট ছিলো – আমীর হোসেন সাহেব।
৩. রাজবন্দিদের ডেপুটি জেলার ছিল- মোখলেসুর রহমান সাহেব।
৪. শেখ মুজিবুর রহমানকে জেলগেটে নিয়ে যাওয়া হলো- ১৫ ফেব্রুয়ারি সকালবেলা
৫. লেখকের মালপত্র, কাপড়চোপড় ও বিছানা নিয়ে হাজির হল- জমাদার সাহেব
৬. নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ছাড়ে – ১১ টায়
৭. লেখকদেরর জন্য আনা হয়েছে – বন্ধ ঘোড়ার গাড়ি
৮. বন্ধ ঘোড়ার গাড়ির মধ্যে লেখকদের সাথে বসল – দুইজন
৯. ট্যাক্সি রিজার্ভ করে দাঁড়িয়ে ছিলো – একজন আর্মড পুলিশ
১০. শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রথমে নেয়া হয় – নারায়ণগঞ্জ থানায়
১১. পরবর্তীতে নেয়া হয় – ফরিদপুর জেলে
১২. লেখকরা স্টেশনে আসল – রাত ১১ টায়
১৩. জাহাজ ছাড়ল – রাত ১ টায়
১৪. জাহাজ গোয়ালন্দ ঘাটে পৌছল – রাতে
১৫. তারা পেট পরিষ্কার করার জন্য – ঔষধ খেল
১৬. মুহিউদ্দিন ভুগছে – প্লুরিসিস রোগে
১৭. লেখকদের নাক দিয়ে জোর করে খাওয়াতে লাগল- ৪ দিন পর
১৮. লেখকের একটা ব্যারাম ছিলো – নাকে
১৯. লেখকের নাকে ঘা হয়ে গেছে – দু-তিন দিন পর
২০. বার বার অনশন করতে নিষেধ করছিলেন – সিভিল সার্জন সাহেব
১. শেখ মুজিবুর রহমান ছোট ছোট চিঠি লিখল – ৪ টা
২. শোভাযাত্রা করে জেলগেটে ত্রসেছিল – ২২ তারিখে
৩. অপরিণামদর্শিতার কাজ করল – মুসলিম লীগ সরকার
৪. দুনিয়ার কোথাও গুলি করে হত্যা করা হয় নাই – মাতৃভাষা আন্দোলনের জন্য
৫. মানুষের যখন পতন আসে তখন ভুল হতে থাকে – পদে পদে
৬. খানসাহেব ওসমান আলীর বাড়ি – নারায়ণগঞ্জ
৭. ত্রক ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছে – ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে
৮. “তোমার অর্ডার এসেছে” উক্তিটি – মহিউদ্দিনের
৯. ডাবের পানি আনিয়েছেন – ডাক্তার সাহেব
১০. মহিউদ্দিন লেখকের অনশন ভাঙ্গিয়ে দিলেন- দুই চামচ ডাবের পানি দিয়ে।
১১. ফরিদপুর জেল থেকে লেখক বাড়ি পৌঁছলেন – ৫ দিন পর
১২. লেখকদের বড় নৌকায় মিল্লা ছিল – ৩ জন
১৩. কথার বাঁধ ভেঙ্গে গেছে- রেণুর
১৪. আমরা আজ স্বাধীন হয়েছি – ২০০ বছর পর
১৫. প্লুরিসিস – বক্ষব্যাধি
১৬. প্রকোষ্ঠ – ঘর বা কুঠরি
#গদ্য – জাদুঘরে কেন যাব
১. পৃথিবীর ১ম জাদুঘর স্থাপিত হয় কোথায়? – আলেক জান্দ্রিয়ায়
২. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিলো – নিদর্শন, সংগ্রহ-শালা, গ্রন্থাগার, উদ্ভিদ উদ্যান, উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা
৩. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল মুখ্যত – দর্শন চর্চার কেন্দ্র
৪. কোনটি ফরাসি বিপ্লবের পরে প্রজাতন্ত্র সৃষ্টি করে – ল্যুভ
৫. ফরাসি বিপ্লবের পরে কী উন্মোচিত হয় – ভের্সাই প্রাসাদের দ্বার
৬. রুশ বিপ্লবের পরে লেনিনগ্রাদের রাজপ্রাসাদে গড়ে ওঠে – হার্মিতিয়ে
৭. কোনটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ – টাওয়ার অফ লন্ডন
৮. ব্রিটেনে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে – গত ত্রিশ বছরে
৯. ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় জাদুঘর কোনটি – ব্রিটিশ মিউজিয়াম
১০. এখন জাদুঘর বলে বিবেচিত – ম্যস্যাধার ও নক্ষত্রশালাও
১১. কোনটি ত্রখন খুবই প্রচলিত – উন্মুক্ত জাদুঘর
১২. বাংলাদেশের জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর কোথায় – চট্রগ্রামে
১৩. রচনায় উল্লিখিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কণিষ্ঠ শিক্ষক কে – লেখক।
১৪. কে জাদুঘর শব্দের জায়গায় সর্বত্র মিউজিয়াম পড়ছেন – শিক্ষামন্ত্রী
১৫. শিক্ষকপ্রতিম অর্থমন্ত্রী ড. এম. এন. হুদা লেখককে কখন ডাকলেন – চা খাওয়ার সময়।
১৬. মিউজিয়ামকে আপনারা জাদুঘর বলেন কেন? উক্তিটি – গর্ভনরের
১৭. “স্যার জাদুঘরই মিউজিয়ামের বাংলা প্রতিশব্দ” উক্তিটি – লেখক হকচকিয়ে বলল
১৮. জাদুঘরকে আজবখানা বলা হয় – উর্দুতে
১৯. জাদুঘরকে অজায়ের-ঘর বলা হয় – হিন্দিতে
২০. কে দ্বিজাতিতত্ত্বে বিশ্বাসী ছিলেন – আব্দুল মোনায়েম খান
২১. লেখক ব্রিটিশ ভারতীয় মুদ্রার সযত্ন স্থান দেখেছে কোথায়? – কুয়েত
২২. টাওয়ার অফ লন্ডনে সকলে ভিড় করে কেন? – কোহিনুর দেখতে
২৩. একটা শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন কোনটি – জাদুঘর
২৫. কী আমাদের আনন্দ দেয় – জাদুঘর
গদ্য – রেইনকোট
১. রেইনকোট গল্পের কথক কে? – নুরুল হুদা
২. রেইনকোট গল্পে উল্লিখিত জেনারেল স্টেটমেন্টটি হলো – “শনিতে সাত মঙ্গলে তিন, আর সব দিন দিন ”
৩. ফুটফাট বন্ধ কয়দিন – অন্তত ৩ দিন
৪. বাদলায় কোনটির জিরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে – বন্দুক বারুদ
৫. মিলিটারির ভয়ে গল্পের নুরুল হুদা কি মুখস্থ করেছে – সূরা
৬. রাস্তায় বেরুলে নুরুল হুদা ঠোঁটের ওপর কি রাখে – পাঁচ কালেমা
৭. মাঠ পেরিয়ে একটু বাঁ দিকে – প্রিন্সিপ্যালের বাড়ি
৮. প্রিন্সিপ্যালেরর কোয়ার্টারের সঙ্গে কোনটির অবস্থান – মিলিটারি ক্যাম্প
৯. কোনটিকে মিলিটারি ক্যাম্প করা হয়েছে – কলেজের জিমনেশিয়ামে
১০. রাস্তায় ঘড়ঘড় করছিলো – বেবি ট্যাকসি
১১. কে নাশতার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিয়েছে – ইসহাক
১২. মিন্টু যেখানে গেছে তার খবর জানে কারা – নুরুল হুদা ও তার বউ
১৩. কে রোজ,টাইমলি কলেজে যায় – নুরুল হুদা
১৪. নুরুল হুদা রাস্তায় এসে দেখল কি নেই – রিক্সা
১৫. নুরুল হুদা কিসের পরোয়ানা করে না – রিক্সার
১৬. কোন বৃষ্টিতে বেশ শীত শীত ভাব – শেষ হেমন্তের বৃষ্টিতে
১৭. বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে নুরুল হুদাকে কোন দিকে তাকাতে হয় – উওরে
১৮. কীসের ল্যাজটা দেখা যাচ্ছে না – মিলিটারি লরির
১৯. কে ত্রকটু বাচাল টাইপের – দোকানদার ছেলেটা
২০. স্টেট বাসের রং কেমন ছিলো – লাল
২১. বাসে কত গুলো সিট খালি ছিলো – অর্ধকের বেশি
২২. নুরুল হুদার চাউনি কেমন ছিল – ভোঁতা কিন্তু গরম
২৩. নুরুল হুদা বাস থেকে নেমে নামল কোথায় – নিউ মার্কেট
২৪. আলমারি কিসের – লোহার
২৫. মোট আলমারি কতটি – ১০ টি
২৬. আলমারিগুলো আনা হয়েছে – ঠেলাগাড়ি দিয়ে
২৭. নুরুল হুদার ছেলের বয়স – ৫ বছর
২৮. নুরুল হুদার,মেয়ের বয়স – আড়াই (২.৫) বছর
– মহাজাগতিক কিউরেটর
১. কোন গ্রহটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে মহাজাগতিক কিউরেটররা বেশ সন্তুষ্ট – তৃতীয় গ্রহ (পৃথিবী)
২. কাকে প্রাণহীন বলা যায় – ভাইরাস
৩. ভাইরাসের মাঝে কখন জীবনের লক্ষণ দেখা যায়- অন্য প্রাণির সংস্পর্শে ত্রলে
৪. কোন ধরনের প্রাণিদের বেঁচে থাকার পদ্ধতি ভিন্ন – পানিতে থাকা প্রাণিদের
৫. কোন ধরনের প্রাণিদের একটির ভিতরে আবার অত্যন্ত নিম্নশ্রেণীর বুদ্ধিরর বিকাশ হয়েছে – গরম রক্তের স্তন্যপায়ী প্রাণিদের
৬. কোথায় কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই – ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মাঝে
৭. সব প্রাণির মূল গঠনটি কী দিয়ে হয়েছে – DNA
৮. সব প্রাণির DNA – একই রকম
৯. সবচেয়ে সহজ ও সবচেয়ে কঠিন প্রাণিটির গঠন কেমন – একই রকম
১০. সব প্রাণি কী দিয়ে তৈরি – একই বেস পেয়ার দিয়ে
১১. DNA দিয়ে তৈরি আছে – প্রাণিটির বিকাশের নকশা
১২. আকারে ছোট, গঠন সহজ, মাঝে কোনো বৈচিত্র নেই – ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার
১৩. আকারে বড় এবং সংরক্ষণ কঠিন – হাতি বা নীল তিমি
১৪. সাপ – সরীসৃপ
১৫. বাঘ – স্তন্যপায়ী
১৬. একসাথে থাকে ও দল বেঁধে ঘুরে বেড়ায় – কুকুর
১৭. নিজের স্বকীয়তা হারিয়েছে – কুকুর
১৮. স্বকীয়তা লোপ পাচ্ছে – গৃহপালিত প্রাণিদের
১৯. দীর্ঘ সময় খেতে হয় ও ঘাস লতা পাতা খেয়ে কাটায় – হনিণ
২০. সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে – মানুষ
২১. মানুষ ত্রকে অন্যের উপর কোন বোমা ফেলছে – নিউক্লিয়ার
২২. পৃথিবী ত্রক সময় নিয়ন্ত্রণ করবে কারা – পিঁপড়া
গদ্য – নেকলেস
১. গল্পের নায়কের নাম – মসিঁয়ে/মসিঁয়ে লোইসেল
২. গল্পের নায়িকার নাম – মাতিলদা লোইসেল / মাদাম লোইসেল
৩. মাদাম লোইসেলের বান্ধবীর নাম – মাদাম ফোরস্টিয়ার
৪. নিয়তির ভুলেই যেন মাদাম লোইসেলের জন্ম হয়েছে – কেরানির ঘরে
৫. মাদাম লোইসেলের বিয়ে হয় কার সাথে – শিক্ষা পরিষদ আপিসের এক কেরানির সাথে
৬. কীসের অক্ষমতার জন্য সে সাধারণভাবে থাকত – নিজেকে সজ্জিত করার
৭. তার শ্রেণির অন্যতম হিসাবে মাদাম লোইসেল কেমন ছিল – অসুখী
৮. কাদের কোনো জাতিবর্ণ নেই – সাধারণ পরিবারের মেয়েদের
৯. রহিত মাছের রং কি? – গোলাপি
১০. কী খেতে সিংহ মানবী প্রলয়লীলার কথা শুনবেন – মুরগির পাখনা
১১. সিংহ মানবী কে? – মাদাম লোইসেল
১২. মাদাম লোইসেলের প্রিয় – ফ্রক বা জরোয়া গহনা
১৩. মাদাম লোইসেলের ধনী বান্ধবীটি কে ছিলো – “কনভেন্ট” ত্রর সহকারী
১৪. ত্রক সন্ধ্যায় মসিঁয়ে লোইসেল কি নিয়ে ঘরে ফিরল – ত্রকটি বড় খাম
১৫. “ত্রই যে তোমার জন্য এক জিনিস ত্রনেছি” উক্তিটি – মসিঁয়ে লোইসেলের
১৬. পোশাকের জন্য কত ফ্রাঁ লাগবে – চারশত ফ্রাঁ
১৭. মসিঁয়ের বন্ধুরা গত রবিবারে “ভরতপাখি” শিকারে কোথায় গিয়রছিলো – নানতিয়ারের সমভূমিতে
১৮. মসিঁয়ের বন্ধুদের সাথে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা – আগামী গ্রীষ্মে
১৯. মসিঁয়ে চারশত ফ্রাঁ সঞ্চয় করে রেখেছিল – “বন্দুক” কেনার জন্য
২০. লোইসেল দম্পতি বাড়ি ফিরল – ভোর ৪ টায়
২১. কারা খুব বেশি ফুর্তিতে মও ছিলো – অন্য তিন জন ভদ্রলোকের স্ত্রী।
২২. মসিঁয়ে বিশ্রাম কক্ষে আধঘুম বসেছিল – মধ্যরাত্রি পর্যন্ত
২৩. হতাশ হয়ে কাপঁতে কাপঁতে তারা হাঁটতে থাকল – সিন নদীর দিকে
২৪. প্যারীতে সন্ধ্যার পর লোকের চোখে পড়ে – নিশাচর দুই যাত্রীর গাড়ি
২৫. হীরার হারটির মূল্য – ৪০,০০০ ফ্রাঁ
২৬. হারটি কত ফ্রাঁ দিয়ে আনতে পারবে – ৩৬,০০০ ফ্রাঁ।
২৭. ফেব্রুয়ারি মাসের ভিতর হারটি ফেরত দিলে তারা কত ফ্রাঁ ফেরত দিবে – ৩৪,০০০ ফ্রাঁ
২৮. লোইসেলের কাছে ছিলো – ১৮,০০০ ফ্রাঁ
২৯. মাদাম লোইসেলের নখের রং – গোলাপি
৩০. ফোরস্টিয়ারের হারটির দাম ছিলো – ৫০০ ফ্রাঁ
১. বিড়াল একটি কাল্পনিক কথোপকথনমূলক গল্প
২. এ গল্পে ১ম অংশ নিখাদ হাস্যরসাত্মক, পরের অংশ গূঢ়ার্থে সন্নিহিত।
৩. বিড়ালের কথাগুলো-সোশিয়ালিস্টিক।
৪. বিড়াল প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষা ছিলো – শ্লেষাত্মক
৫. “বিড়াল” গল্প অনুসারে বিড়ালদের রং – কালো
৬. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে ঝিমাচ্ছিল – শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে
৭. মিট মিট করে কেমন আলো জ্বলছিল – ক্ষুদ্র আলো
৮. “বিশেষ অপরিমিত লোভ ভাল নহে” উক্তি টি- কমলাকান্তের।
৯. ‘দুধ মঙ্গলার, দুহিয়াছে প্রসন্ন’ উক্তিটি – কমলাকান্তের
১০. কমলাকান্তের জন্য রাখা নির্জল দুধ খেয়েছিল – একটি ক্ষুদ্র মার্জার
১১. বিড়াল মনে মনে হেসে কী বলল – “কেউ মরে বিল ছেচেঁ কেই খায় কই”
১২. বিড়ালের উক্তি অনুযায়ী, বিল ছেঁচার সাথে সস্পর্কযুক্ত- কমলাকান্ত
কই খাওয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত – বিড়াল
১৩. বিড়াল দুধ খেলেও কমলাকান্ত মার্জারের উপর রাগ করতে পারে নি – অধিকারের কারণে
১৪. বিড়াল দুধ খেলে বিড়ালকে তাড়িয়ে মারতে যাওয়া হল – চিরাগত প্রথা
১৫. চিরাগত প্রথা ভঙ্গ করলে কমলাকান্ত – মনুষ্যকূলে পরিচিত হবে – কুলাঙ্গার হিসেবে
বিড়ালদের কাছে পরিচিত হবে – কাপুরুষ হিসেবে।
১৬. অতত্রব, পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই ভালো – উক্তিটি কমলাকান্তের
১৭. অনুসন্ধানে আবিষ্কৃত যষ্টিটি ছিল – ভগ্ন
১৮. কমলাকান্ত মার্জারের কথা বুঝতে পারল – দিব্যকর্ণ প্রাপ্তির ফলে
১৯. মারপিট কেন? – উক্তিটি বিড়ালের
২০. “পরোপকারই পরম ধর্ম” উক্তিটি- বিড়ালের
২১. কে ধর্মসঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ? – মার্জার
২২. মার্জারের মতে সমাজের ধনবৃদ্ধি মানে – ধনীদের ধন বৃদ্ধি
২৩. চোরের দণ্ড আছে কিন্তু দণ্ড নাই – নির্দয়তার
২৪. “না হইলে ত আমার কী” উক্তিটি- বিড়ালের
২৫. কত দিবস উপবাস করলে কমলাকান্ত নসীরাম বাবুর ভাণ্ডার ঘরে ধরা পড়বে – তিন (৩) দিবস
২৬. কমলাকান্ত মার্জারকে কার বই পড়ার কথা বলেছিলো – নিউমান ও পার্কারের বই
২৭. বিড়াল শব্দটি আছে – ৮ বার
২৮. মার্জারী – ৪ বার
২৯. মার্জার আছে – ১১ বার
৩০. “মেও” আছে – ১৩ বার
৩১. যুদ্ধ – ওয়াটার লু
৩২. মাদকদ্রব্য – আফিং
৩৩. যষ্টি – লাঠি
অপরিচিতা
১. অনুপমের বয়স -২৭
২. “এ জীবনটা না দৈর্ঘ্যের হিসাবে বড়, না গুণের হিসাবে” উক্তিটি- অনুপমের
৩. “তবু ইহার একটি বিশেষ মূল্য আছে” উক্তিটি- অনুপমের
৪. পণ্ডিত মশাই অনুপমকে তুলনা করেছেন – শিমুল ফল ও মাকাল ফলের সাথে।
৫. অনুপমের বাবা কী করে প্রচুর টাকা রোজগার করত? – ওকালতি
৬. মামা অনুপমদের সংসার টাকে কিসের মতো নিজের অন্তরের মধ্যে শুষিয়া লইয়াছেন – ফাল্গুর বালির মত
৭. মামার অস্থিমজ্জায়য় কী জড়িত? – টাকার প্রতি আসক্তি
৮. কে কানপুরে কাজ করে – হরিশ
৯. হরিশ ছুটিতে কোথায় এসেছিল – কলকাতা
১০. কিছুদিন পূর্বেই অনুপম কী পাস করেছে- এম.এ. (MA)
১১. একে তো বরের হাট মহার্ঘ তাহার পরে? – ধনুক ভাঙ্গা পণ
১২. বাপ কেবলই সবুর করিতেছেন কিন্তু সবুর করিতেছে না – মেয়ের বয়স
১৩. হরিশের কেমন গুণ আছে? – সরস রচনার
১৪. কলিকাতার বাইরের পৃথিবীটাকে মামা কীসের অন্তর্গত জানেন? – আণ্ডামান দ্বীপ
১৫. বিনু দাদা কে? – অনুপমের পিসততো ভাই
১৬. মেয়ের পিতার নাম – শম্ভুনাথ সেন/বাবু
১৭.কার মুখ অনর্গল ছুটছিল- মামার
১. জীবনে একবার বিশেষ কাজে কোন পর্যন্ত গিয়েছিলেন – কোন্নগর
২. কার রুচি এবং দক্ষতার উপর কথক/অনুপম ষোল – আনা নির্ভর করতে পারে- বিনুদাদার
৩. “মন্দ নয় হে! খাঁটি সোনা বটে” উক্তিটি- বিনুদাদার
৪. শম্ভুনাথ বাবু কখন অনুপমকে প্রথম দেখেন- বিবাহের তিন(৩) দিন আগে
৫. কার বয়ম ৪০ এর কিছু ওপারে বা এপারে- শম্ভুনাথ বাবুর
৬. কার চুল কাঁচা, গোঁফে পাক ধরা আরম্ভ হয়েছে মাত্র – শম্ভুনাথ বাবুর
৭. মামা কাকে সুদ্ধ এনেছিল – স্যাকরাকে
৮. মামা কোথায় গহনাগুলোর ফর্দ টুকিয়া লইলেন – নোট বইয়ে
৯. “ঠাট্রার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করিবার ইচ্ছা আমার নাই” উক্তিটি- শম্ভুনাথ বাবুর
১০. “কারণ, প্রমাণ হইয়া গেছে, আমি কেউই নই” উক্তিটি – অনুপমের
১১. “তাহা হইলে তামাশার যেটুকু বাকি আছে তাহা পুরা হইবে” উক্তিটি- হিতৈষীদের
১২. সমস্ত মন কার পানে ছুটিয়া গিয়াছিল – অপরিচিতার
১৩. কিন্তু কথা এমন করিয়া ফুরাইল না উক্তিটি – অনুপমের
১৪. কতক্ষণ পরে গাড়ি আসিল – দুই তিন মিনিট পর
১৫. স্টেশনে দেখা মেয়েটির বয়স কত? – ১৬ বা ১৭
১৬. মেয়েটির সাথে কয়টি ছোটো ছোটো মেয়ে ছিল – দুটি তিনটি
১৭. খাবারওয়ালাকে ডেকে সে খুব খানিকটা কী কিনল? – চানা মুঠ
গদ্য – চাষার দুক্ষু
১. কখন ভারতবাসী অসভ্য বর্বর ছিলো- ১৫০ বছর পূর্বে।
২. কাকে সমাজের মেরুদণ্ড বলা হয়েছে – চাষাকে
৩. জুট মিলের কর্মচারীর মাসিক বেতন কত টাকা – ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
৪. ‘নবাবি হালে থাকে, নবাবি চাল চালে’ কারা – জুট মিলের কর্মচারীরা।
৫. আমাদের বঙ্গভূমি কেমন- সুজলা, সুফলা, শস্য – শ্যামল।
৬. “ধান্য তার বসুন্ধরা যার” উক্তিটি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।
৭. কোন মহাযুদ্ধ সমস্ত পৃথিবীটাকে সর্বস্বান্ত করেছে – ইউরোপের যুদ্ধ।
৮. বাল্যকালে লেখিকা কী শুনিতেন? – টাকায় ৮ সের সরিষা।
৯. কার মাথায় বেশ ঘন ও লম্বা চুল ছিলো- কৃষক কন্যা জমিরনের।
১০. জমিরনের মাথায় কতটুকু তেল লাগত? – আধ পোয়াটাক।
১১. কত পয়সায় এক সের তৈল পাওয়া যেত? – দুই গণ্ডা পয়সায়।
১২. কোন মাছ পরম উপাদেয় ব্যঞ্জন বলে পরিগণিত হত? – শুঁটকি মাছ।
১৩. কীসের বিনিময়ে কৃষক পত্নী কন্যা বিত্রূয় করত? – দুই সের খেসারির।
১৪. আসাম ও রংপুর জেলার রেশমকে স্থানীয় ভাবে কি বলে- ত্রন্ডি
১৫. কি নামক আর একটা ভূত তাহাদের স্কন্ধে চাপিয়া আছে? – অনুকরণপ্রিয়তা
১৬. কারা পাল্কি নিয়ে ট্রামে যাতায়াত করলে সভ্যতার চুড়ান্ত হবে? – শিবিকাবাহকগণ (পালকিবাহকগণ)
১৭. কীসের সঙ্গে সঙ্গে দেশি শিল্পসমূহ ত্রূমশ বিলুপ্ত হইয়াছে? – সভ্যতা বিস্তারের
১৮. পল্লিগ্রামের দুর্গতির প্রতি কাদের দৃষ্টি পড়িয়াছে? – দেশবন্ধু নেতৃবৃন্দেরর
গদ্য – আহ্বান
১. লেখকের বাবার পুরাতন বন্ধুর নাম? – চক্কোত্তি মশায়
২. “বাড়িঘর করবে না?” উক্তিটি – চক্কোত্তি মশায়
৩. বড় আম বাগানের মধ্য দিয়ে বাজারে যাচ্ছে – লেখক
৪. বুড়ির স্বামীর নাম? – জমির করাতি
৫. বুড়ির স্বামী কাজ করতেন- করাতের
৬. বুড়ির আছে এক – নাত জামাই
৭. লেখক থাকে – এক ঙ্গাতি খুড়োর বাড়ি
৮. বুড়ি আপন মনে খুব খানিকটা বকে গেল- কাঠাঁলতলায় বসে
৯. পরদিন লেখক চলে গেল- কলকাতা
১০. লেখক তার নতুন তৈরি খড়ের ঘরখানাতে ত্রসে উঠল- জ্যৈষ্ঠ মাসে, গরমের ছুটিতে
১১. লেখকের মা-পিসি মারা গেছে- বাল্যকালে
১২. লেখক খায় – খুড়ো মশায়ের বাড়ি
১৩. লেখককে দুধ দেয়- ঘুঁটি গোয়ালিনী
১৪. বুড়ি লেখককে সম্বোধন করল – গোপাল বলে
১৫. সে কি! দুধ পেলে কোথায় ত্রতো সকালে – উক্তিটি লেখকের
১৬. বুড়িকে মা বলে ডাকে- হাজরা ব্যাটার বউ
১৭. “স্নেহের দান-ত্রমন করা ঠিক হয়নি” উক্তিটি – লেখকের
১৮. লেখক পুনরায় গ্রামে আসল- পাঁচ ছয় মাস পর, আশ্বিস মাসের শেষে
১৯. বুড়ি শুয়ে আছে- মাদুরের উপর
২০. বুড়ির মাথার বালিশ টা ছিলো-মলিন
২১. লেখক শরতের ছুটিতে গ্রামে ঢুকতেই দেখা হল- পরশু সর্দারের বউ/ দিগম্বরীর সাথে
২২. “ত্তমা আজই তুমি ত্রলে?” উত্তিটি- দিগম্বরীর
২৩. বুড়ি কোন ঝতুতে মারা, যায় -শরত
২৪. লেখক যাদের পাশে গিয়ে বসল তারা হল- আবদুল, শুকুর মিয়াঁ, নসর
২৫. আবেদালির ছেলের নাম- গণি
২৬. কবর খুঁড়ছে- দুই জন জোয়ান ছেলে
২৭. “দ্যাত্ত বাবা, তুমি দ্যাত্ত” উক্তিটা- শুকুর মিয়াঁর
আমার পথ
১. কুর্নিশ – অভিবাদন
২. মেকি – মিথ্যা
৩. লেখকের পথ দেখাবে – লেখকেরর সত্য
৪. মানুষের মনএ আপনা আপনি বড় একটা জোর আসে কখন- নিজেকে চিনলে
৫. নিজেকে চিনলে মানুষ আপন সত্য ছাড়া আর কাইকে- কুর্নিশ করে না
৬. অনেক সময় খুব বেশি বিনয় দেখাতে গিয়ে অস্বীকার করা হয়- নিজের সত্যকে
৭. “ত্ত রকম বিনয়ের চেয়ে অহংকারেরর পৌরুষ অনেক-অনেক ভালো” উক্তিটি – লেখকের
৮. স্পষ্ট কথা বলায় কী থাকে – অবিনয়
৯. কী আমাদের নিষ্ত্রিয় করে ফেলল- পরাবলম্বন
১০. সবচেয়ে বড় দাসত্ব হল – পরাবলম্বন
১১. আত্মনির্ভরতা আসে কখন?- আত্মাকে চিনলে।
১২. শিখাকে নিভাতে পারবে- মিথ্যার জল।
১৩. সবচেয়ে বড় ধর্ম- মানুষ ধর্ম
১৪. অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না- যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে।
১৫. লেখক পথে বের হলেন- আগুনের ঝান্ডা ঝুলিয়ে।
১৬. সত্য প্রকাশে লেখক- নির্ভীক অসংকোচ।
১৭. কবির প্রাণ প্রাচুর্যের উংস বিন্দু – সত্যের উপলব্ধি।
১৮. ঐক্যের মূল শক্তি হলো- সম্প্রীতি।
১৯. লেখকের বাল্য নাম- দুখু মিয়া(ব্যাঙাচি)
২০. তার ছদ্মনাম- ধূমকেতু।
গদ্য – জীবন ও বৃক্ষ
১. স্বল্পপ্রাণ, স্থূলবুদ্ধি, জবরদস্তিপ্রিয় মানুষের দেবতা – অহংকার
২. জীবনের তাৎপর্য উপলব্ধি সহজ হয় – বৃক্ষের দিকে তাকালে
৩. রবীন্দ্রনাথেরর মনে মমনুষ্যত্বেরর বেদনা উপলব্ধি হয়- নদীর গতিতে
৪. তপোবন প্রেমিক কে- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫. গোপন ও নিরব সাধনা অভিব্যক্ত হয় – বৃক্ষে
৬. দোরের কাছে দাঁড়িয়ে থেকে অনবরত নতি, শান্তি ও সেবার বাণী প্রচার করে কে – বৃক্ষ
৭. “ত্রই তো সাধনার সার্থকতা” উক্তিটি – মোতাহের হোসেন চৌধুরীর
৮. সাধনার ব্যাপারে কি বড় জিনিস – প্রাপ্তি
৯. রবীন্দ্রনাথ অন্তরের সৃষ্টিকর্ম উপলব্ধি করেছেন – বৃক্ষের পানে তাকিয়ে
১০. বৃক্ষ আমাদের স্বার্থকতার গান শোনায় – নীরব ভাষায়
১১. প্রকৃতির ধর্ম কীসের মত- মানুষের ধর্মের মত
১২. তরুলতা ও জীব জন্তুর বৃদ্ধির উপর কাদের হাত নেই – মানুষের
১৩. মানুষের বৃদ্ধির উপর হাত রয়েছে – প্রকৃতির
১৪. মানুষের বৃদ্ধি কেমন- দৈহিক ও আত্মিক
১৫. মানুষের শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু – সাধনা
১৬. শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু হতে পারে না – বস্তু জিঙ্গাসা তথা বিঙ্গান
১৭. জীবনবোধ ও মূল্যবোধে অন্তর পরিপূর্ণ হয় – সাহিত্য শিল্পকলার দ্বারা
১৮. বৃদ্ধির ইশারা ও প্রশান্তির ইঙ্গিত কোথায় – বৃক্ষে
১৯. বৃক্ষ জীবনের গুরুভার বহন করে – অতি শান্ত ও সহিষ্ণুতায়
– মাসি পিসি
১. শেষবেলায় খালে থাকে – পুরো ভাটা
২. খালের ধারে লাগানো সালতিটি কোথায় ছিলো – কংক্রিটেরর পুলের উপর
৩. সালতি থেকে পাড়ে তোলা হচ্ছে – খড়
৪. মাঝখানে গুটিসুটি হয়ে বসে আছে- আহ্লাদি
৫. অল্প বয়সী বৌ টির গায়ে ছিলো – নকশা পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি
৬. আঁট সাঁট থমথমে গড়ন, গোলগাল মুখ- আহ্লাদির
৭. মাসি-পিসি ফিরছে কৈলেশ উক্তিটি- বুড়ো লোকটির(রহমানের)
৮. “বেলা আর নেই কৈলেশ” উক্তিটি – মাসি বলে বিরক্তির সঙ্গে
৯. “অনেকটা পথ যেতে হবে কৈলেশ” উক্তিটি – পিসির
১০. “বেলা বেশি নেই কৈলেশ” উক্তিটি – পিসির
১১. কৈলেশের সাথে দেখা হয়েছিল – জগুর
১২. জগু হল- আহ্লাদির স্বামী
১৩. উড়ে ত্রসে জুড়ে বসেছে – মাসি
১৪. পিসির অহংকার আর খোঁচাই সবচেয়ে অসহ্য লাগত- মাসির
১৫. আহ্লাদিকে বাঁচাতে হবে- শ্বশুরঘরের কবল থেকে
১৬. আহ্লাদিকে সামলে রাখতে হবে – গাঁয়ের বজ্জাতদের নজর থেকে
১৭. জগুর বৌ নেবার আগ্রহ- খুবই স্পষ্ট
১৮. “ডারসনি আহ্লাদি” উক্তিটি – মাসির
১৯. “ডরাসনি, ডর কিসের”? উক্তিটি- পিসির
২০. “কাছারি বাড়ি যেতে হবে ত্রকবার” উক্তিটি- কানাইয়ের
২১. গাঁয়ের গুণ্ডা হলো- সাধু বৈদ্য ওসমানেরা
২২. ফেটি-বাধা বাবরি চুল কার- বৈদ্যের
২৩. কাঁঠাল গাছের ছায়ায় কত জন ঘুপটি মেরে ছিলো- তিন – চারজন।
গদ্য – বায়ান্নর দিনগুলো
১. জেলের ভিতর অনশন ধর্মঘট করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল – শেখ মুজিব ও মহিউদ্দিন
২. জেল কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে সুপারিন্টেনডেন্ট ছিলো – আমীর হোসেন সাহেব।
৩. রাজবন্দিদের ডেপুটি জেলার ছিল- মোখলেসুর রহমান সাহেব।
৪. শেখ মুজিবুর রহমানকে জেলগেটে নিয়ে যাওয়া হলো- ১৫ ফেব্রুয়ারি সকালবেলা
৫. লেখকের মালপত্র, কাপড়চোপড় ও বিছানা নিয়ে হাজির হল- জমাদার সাহেব
৬. নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ছাড়ে – ১১ টায়
৭. লেখকদেরর জন্য আনা হয়েছে – বন্ধ ঘোড়ার গাড়ি
৮. বন্ধ ঘোড়ার গাড়ির মধ্যে লেখকদের সাথে বসল – দুইজন
৯. ট্যাক্সি রিজার্ভ করে দাঁড়িয়ে ছিলো – একজন আর্মড পুলিশ
১০. শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রথমে নেয়া হয় – নারায়ণগঞ্জ থানায়
১১. পরবর্তীতে নেয়া হয় – ফরিদপুর জেলে
১২. লেখকরা স্টেশনে আসল – রাত ১১ টায়
১৩. জাহাজ ছাড়ল – রাত ১ টায়
১৪. জাহাজ গোয়ালন্দ ঘাটে পৌছল – রাতে
১৫. তারা পেট পরিষ্কার করার জন্য – ঔষধ খেল
১৬. মুহিউদ্দিন ভুগছে – প্লুরিসিস রোগে
১৭. লেখকদের নাক দিয়ে জোর করে খাওয়াতে লাগল- ৪ দিন পর
১৮. লেখকের একটা ব্যারাম ছিলো – নাকে
১৯. লেখকের নাকে ঘা হয়ে গেছে – দু-তিন দিন পর
২০. বার বার অনশন করতে নিষেধ করছিলেন – সিভিল সার্জন সাহেব
১. শেখ মুজিবুর রহমান ছোট ছোট চিঠি লিখল – ৪ টা
২. শোভাযাত্রা করে জেলগেটে ত্রসেছিল – ২২ তারিখে
৩. অপরিণামদর্শিতার কাজ করল – মুসলিম লীগ সরকার
৪. দুনিয়ার কোথাও গুলি করে হত্যা করা হয় নাই – মাতৃভাষা আন্দোলনের জন্য
৫. মানুষের যখন পতন আসে তখন ভুল হতে থাকে – পদে পদে
৬. খানসাহেব ওসমান আলীর বাড়ি – নারায়ণগঞ্জ
৭. ত্রক ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছে – ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে
৮. “তোমার অর্ডার এসেছে” উক্তিটি – মহিউদ্দিনের
৯. ডাবের পানি আনিয়েছেন – ডাক্তার সাহেব
১০. মহিউদ্দিন লেখকের অনশন ভাঙ্গিয়ে দিলেন- দুই চামচ ডাবের পানি দিয়ে।
১১. ফরিদপুর জেল থেকে লেখক বাড়ি পৌঁছলেন – ৫ দিন পর
১২. লেখকদের বড় নৌকায় মিল্লা ছিল – ৩ জন
১৩. কথার বাঁধ ভেঙ্গে গেছে- রেণুর
১৪. আমরা আজ স্বাধীন হয়েছি – ২০০ বছর পর
১৫. প্লুরিসিস – বক্ষব্যাধি
১৬. প্রকোষ্ঠ – ঘর বা কুঠরি
#গদ্য – জাদুঘরে কেন যাব
১. পৃথিবীর ১ম জাদুঘর স্থাপিত হয় কোথায়? – আলেক জান্দ্রিয়ায়
২. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিলো – নিদর্শন, সংগ্রহ-শালা, গ্রন্থাগার, উদ্ভিদ উদ্যান, উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা
৩. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল মুখ্যত – দর্শন চর্চার কেন্দ্র
৪. কোনটি ফরাসি বিপ্লবের পরে প্রজাতন্ত্র সৃষ্টি করে – ল্যুভ
৫. ফরাসি বিপ্লবের পরে কী উন্মোচিত হয় – ভের্সাই প্রাসাদের দ্বার
৬. রুশ বিপ্লবের পরে লেনিনগ্রাদের রাজপ্রাসাদে গড়ে ওঠে – হার্মিতিয়ে
৭. কোনটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ – টাওয়ার অফ লন্ডন
৮. ব্রিটেনে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে – গত ত্রিশ বছরে
৯. ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় জাদুঘর কোনটি – ব্রিটিশ মিউজিয়াম
১০. এখন জাদুঘর বলে বিবেচিত – ম্যস্যাধার ও নক্ষত্রশালাও
১১. কোনটি ত্রখন খুবই প্রচলিত – উন্মুক্ত জাদুঘর
১২. বাংলাদেশের জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর কোথায় – চট্রগ্রামে
১৩. রচনায় উল্লিখিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কণিষ্ঠ শিক্ষক কে – লেখক।
১৪. কে জাদুঘর শব্দের জায়গায় সর্বত্র মিউজিয়াম পড়ছেন – শিক্ষামন্ত্রী
১৫. শিক্ষকপ্রতিম অর্থমন্ত্রী ড. এম. এন. হুদা লেখককে কখন ডাকলেন – চা খাওয়ার সময়।
১৬. মিউজিয়ামকে আপনারা জাদুঘর বলেন কেন? উক্তিটি – গর্ভনরের
১৭. “স্যার জাদুঘরই মিউজিয়ামের বাংলা প্রতিশব্দ” উক্তিটি – লেখক হকচকিয়ে বলল
১৮. জাদুঘরকে আজবখানা বলা হয় – উর্দুতে
১৯. জাদুঘরকে অজায়ের-ঘর বলা হয় – হিন্দিতে
২০. কে দ্বিজাতিতত্ত্বে বিশ্বাসী ছিলেন – আব্দুল মোনায়েম খান
২১. লেখক ব্রিটিশ ভারতীয় মুদ্রার সযত্ন স্থান দেখেছে কোথায়? – কুয়েত
২২. টাওয়ার অফ লন্ডনে সকলে ভিড় করে কেন? – কোহিনুর দেখতে
২৩. একটা শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন কোনটি – জাদুঘর
২৫. কী আমাদের আনন্দ দেয় – জাদুঘর
গদ্য – রেইনকোট
১. রেইনকোট গল্পের কথক কে? – নুরুল হুদা
২. রেইনকোট গল্পে উল্লিখিত জেনারেল স্টেটমেন্টটি হলো – “শনিতে সাত মঙ্গলে তিন, আর সব দিন দিন ”
৩. ফুটফাট বন্ধ কয়দিন – অন্তত ৩ দিন
৪. বাদলায় কোনটির জিরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে – বন্দুক বারুদ
৫. মিলিটারির ভয়ে গল্পের নুরুল হুদা কি মুখস্থ করেছে – সূরা
৬. রাস্তায় বেরুলে নুরুল হুদা ঠোঁটের ওপর কি রাখে – পাঁচ কালেমা
৭. মাঠ পেরিয়ে একটু বাঁ দিকে – প্রিন্সিপ্যালের বাড়ি
৮. প্রিন্সিপ্যালেরর কোয়ার্টারের সঙ্গে কোনটির অবস্থান – মিলিটারি ক্যাম্প
৯. কোনটিকে মিলিটারি ক্যাম্প করা হয়েছে – কলেজের জিমনেশিয়ামে
১০. রাস্তায় ঘড়ঘড় করছিলো – বেবি ট্যাকসি
১১. কে নাশতার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিয়েছে – ইসহাক
১২. মিন্টু যেখানে গেছে তার খবর জানে কারা – নুরুল হুদা ও তার বউ
১৩. কে রোজ,টাইমলি কলেজে যায় – নুরুল হুদা
১৪. নুরুল হুদা রাস্তায় এসে দেখল কি নেই – রিক্সা
১৫. নুরুল হুদা কিসের পরোয়ানা করে না – রিক্সার
১৬. কোন বৃষ্টিতে বেশ শীত শীত ভাব – শেষ হেমন্তের বৃষ্টিতে
১৭. বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে নুরুল হুদাকে কোন দিকে তাকাতে হয় – উওরে
১৮. কীসের ল্যাজটা দেখা যাচ্ছে না – মিলিটারি লরির
১৯. কে ত্রকটু বাচাল টাইপের – দোকানদার ছেলেটা
২০. স্টেট বাসের রং কেমন ছিলো – লাল
২১. বাসে কত গুলো সিট খালি ছিলো – অর্ধকের বেশি
২২. নুরুল হুদার চাউনি কেমন ছিল – ভোঁতা কিন্তু গরম
২৩. নুরুল হুদা বাস থেকে নেমে নামল কোথায় – নিউ মার্কেট
২৪. আলমারি কিসের – লোহার
২৫. মোট আলমারি কতটি – ১০ টি
২৬. আলমারিগুলো আনা হয়েছে – ঠেলাগাড়ি দিয়ে
২৭. নুরুল হুদার ছেলের বয়স – ৫ বছর
২৮. নুরুল হুদার,মেয়ের বয়স – আড়াই (২.৫) বছর
– মহাজাগতিক কিউরেটর
১. কোন গ্রহটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে মহাজাগতিক কিউরেটররা বেশ সন্তুষ্ট – তৃতীয় গ্রহ (পৃথিবী)
২. কাকে প্রাণহীন বলা যায় – ভাইরাস
৩. ভাইরাসের মাঝে কখন জীবনের লক্ষণ দেখা যায়- অন্য প্রাণির সংস্পর্শে ত্রলে
৪. কোন ধরনের প্রাণিদের বেঁচে থাকার পদ্ধতি ভিন্ন – পানিতে থাকা প্রাণিদের
৫. কোন ধরনের প্রাণিদের একটির ভিতরে আবার অত্যন্ত নিম্নশ্রেণীর বুদ্ধিরর বিকাশ হয়েছে – গরম রক্তের স্তন্যপায়ী প্রাণিদের
৬. কোথায় কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই – ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মাঝে
৭. সব প্রাণির মূল গঠনটি কী দিয়ে হয়েছে – DNA
৮. সব প্রাণির DNA – একই রকম
৯. সবচেয়ে সহজ ও সবচেয়ে কঠিন প্রাণিটির গঠন কেমন – একই রকম
১০. সব প্রাণি কী দিয়ে তৈরি – একই বেস পেয়ার দিয়ে
১১. DNA দিয়ে তৈরি আছে – প্রাণিটির বিকাশের নকশা
১২. আকারে ছোট, গঠন সহজ, মাঝে কোনো বৈচিত্র নেই – ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার
১৩. আকারে বড় এবং সংরক্ষণ কঠিন – হাতি বা নীল তিমি
১৪. সাপ – সরীসৃপ
১৫. বাঘ – স্তন্যপায়ী
১৬. একসাথে থাকে ও দল বেঁধে ঘুরে বেড়ায় – কুকুর
১৭. নিজের স্বকীয়তা হারিয়েছে – কুকুর
১৮. স্বকীয়তা লোপ পাচ্ছে – গৃহপালিত প্রাণিদের
১৯. দীর্ঘ সময় খেতে হয় ও ঘাস লতা পাতা খেয়ে কাটায় – হনিণ
২০. সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে – মানুষ
২১. মানুষ ত্রকে অন্যের উপর কোন বোমা ফেলছে – নিউক্লিয়ার
২২. পৃথিবী ত্রক সময় নিয়ন্ত্রণ করবে কারা – পিঁপড়া
গদ্য – নেকলেস
১. গল্পের নায়কের নাম – মসিঁয়ে/মসিঁয়ে লোইসেল
২. গল্পের নায়িকার নাম – মাতিলদা লোইসেল / মাদাম লোইসেল
৩. মাদাম লোইসেলের বান্ধবীর নাম – মাদাম ফোরস্টিয়ার
৪. নিয়তির ভুলেই যেন মাদাম লোইসেলের জন্ম হয়েছে – কেরানির ঘরে
৫. মাদাম লোইসেলের বিয়ে হয় কার সাথে – শিক্ষা পরিষদ আপিসের এক কেরানির সাথে
৬. কীসের অক্ষমতার জন্য সে সাধারণভাবে থাকত – নিজেকে সজ্জিত করার
৭. তার শ্রেণির অন্যতম হিসাবে মাদাম লোইসেল কেমন ছিল – অসুখী
৮. কাদের কোনো জাতিবর্ণ নেই – সাধারণ পরিবারের মেয়েদের
৯. রহিত মাছের রং কি? – গোলাপি
১০. কী খেতে সিংহ মানবী প্রলয়লীলার কথা শুনবেন – মুরগির পাখনা
১১. সিংহ মানবী কে? – মাদাম লোইসেল
১২. মাদাম লোইসেলের প্রিয় – ফ্রক বা জরোয়া গহনা
১৩. মাদাম লোইসেলের ধনী বান্ধবীটি কে ছিলো – “কনভেন্ট” ত্রর সহকারী
১৪. ত্রক সন্ধ্যায় মসিঁয়ে লোইসেল কি নিয়ে ঘরে ফিরল – ত্রকটি বড় খাম
১৫. “ত্রই যে তোমার জন্য এক জিনিস ত্রনেছি” উক্তিটি – মসিঁয়ে লোইসেলের
১৬. পোশাকের জন্য কত ফ্রাঁ লাগবে – চারশত ফ্রাঁ
১৭. মসিঁয়ের বন্ধুরা গত রবিবারে “ভরতপাখি” শিকারে কোথায় গিয়রছিলো – নানতিয়ারের সমভূমিতে
১৮. মসিঁয়ের বন্ধুদের সাথে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা – আগামী গ্রীষ্মে
১৯. মসিঁয়ে চারশত ফ্রাঁ সঞ্চয় করে রেখেছিল – “বন্দুক” কেনার জন্য
২০. লোইসেল দম্পতি বাড়ি ফিরল – ভোর ৪ টায়
২১. কারা খুব বেশি ফুর্তিতে মও ছিলো – অন্য তিন জন ভদ্রলোকের স্ত্রী।
২২. মসিঁয়ে বিশ্রাম কক্ষে আধঘুম বসেছিল – মধ্যরাত্রি পর্যন্ত
২৩. হতাশ হয়ে কাপঁতে কাপঁতে তারা হাঁটতে থাকল – সিন নদীর দিকে
২৪. প্যারীতে সন্ধ্যার পর লোকের চোখে পড়ে – নিশাচর দুই যাত্রীর গাড়ি
২৫. হীরার হারটির মূল্য – ৪০,০০০ ফ্রাঁ
২৬. হারটি কত ফ্রাঁ দিয়ে আনতে পারবে – ৩৬,০০০ ফ্রাঁ।
২৭. ফেব্রুয়ারি মাসের ভিতর হারটি ফেরত দিলে তারা কত ফ্রাঁ ফেরত দিবে – ৩৪,০০০ ফ্রাঁ
২৮. লোইসেলের কাছে ছিলো – ১৮,০০০ ফ্রাঁ
২৯. মাদাম লোইসেলের নখের রং – গোলাপি
৩০. ফোরস্টিয়ারের হারটির দাম ছিলো – ৫০০ ফ্রাঁ