জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা: বাংলা ১ম পত্র (সৃজনশীল)
ক বিভাগ (গদ্য)
১। মিথ্যা খুনের মামলায় আসামি হয়ে ঘরছাড়া আম্বিয়ার
স্বামী আজগর আলী। দিন যায়,
মাস যায়, বছর পেরিয়ে যায়। আজগরের খোঁজ
পাওয়া যায় না। সংসারের বোঝা আর স্বামী হারানোর শোকে বিধ্বস্ত আম্বিয়া একদিন
সুই-সুতা হাতে তুলে নিল। দীঘল সুতার মায়াবী অক্ষরে তার সুখ-দুঃখের জীবনালেখ্য তুলে
ধরতে শুরু করল প্রতীকীভাবে। দীর্ঘ প্রায় ছয় মাস ধরে আম্বিয়া তার জীবনের সুখ-দুঃখ,
আনন্দ-বেদনার ইতিকথা ফুটিয়ে তুলল সেই সুতার ক্যানভাসে। শিল্পকর্মটি
এত জনপ্রিয়তা পেল যে সেটার দ্বারা আম্বিয়া তার ভাগ্যের চাকাই ঘুরিয়ে দিল।
ক. হাতে তৈরি সুতা থেকে কোন জাতীয় কাপড় তৈরি হয়?
খ. ভৌগোলিক অবস্থান লোকশিল্পের ওপর কীভাবে প্রভাব ফেলে, বর্ণনা করো।
ঘ. উদ্দীপকে আম্বিয়া যে লোকশিল্পটি তৈরি করেছে, তার বর্ণনা দাও।
ঘ. আম্বিয়ার লোকশিল্পটি ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের সমগ্রতাকে ধারণ করে, মন্তব্যটির সত্যতা যাচাই করো।
খ. ভৌগোলিক অবস্থান লোকশিল্পের ওপর কীভাবে প্রভাব ফেলে, বর্ণনা করো।
ঘ. উদ্দীপকে আম্বিয়া যে লোকশিল্পটি তৈরি করেছে, তার বর্ণনা দাও।
ঘ. আম্বিয়ার লোকশিল্পটি ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের সমগ্রতাকে ধারণ করে, মন্তব্যটির সত্যতা যাচাই করো।
২। দৈনিক প্রথম আলোর খবর: ‘রংপুরের মিঠামইনে সোনার মোহর নিয়ে শ্রমিক উধাও। ঘটনায় প্রকাশ, স্থানীয় দেবাশীষ চক্রবর্তী তার পুরোনো পুকুরটি সংস্কার করতে কিছু শ্রমিককে কাজ দেয়। কয়েক দিন ধরে তারা পুকুরটি খনন করছিল। হঠাত্ একদিন পুকুরের নিচ থেকে একটি মাটির কলসি বের হয়। যার মধ্যে ছিল প্রচুর সোনার মোহর। শ্রমিকেরা এ ঘটনা মালিককে না জানিয়ে নিজেরা ভাগাভাগি করে মোহরগুলো নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনা জানাজানি হলে দেবাশীষ স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে খবর দেয় এবং শ্রমিকদের ধরে এনে মোহরগুলো উদ্ধারে সাহায্য করে।’
ক. বিভূতিভূষণের মায়ের নাম কী?
খ. ‘বাবার মুখ দিয়ে একটি কথাও বেরোল না,’ কেন?
গ. উদ্দীপকের শ্রমিকদের কর্মকাণ্ড ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের সঙ্গে কোন দিক দিয়ে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ, ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের দেবাশীষ চক্রবর্তীকে লেখক বা বাদলের প্রতিরূপ বলা যায় কি না, বিশ্লেষণ করো।
খ. ‘বাবার মুখ দিয়ে একটি কথাও বেরোল না,’ কেন?
গ. উদ্দীপকের শ্রমিকদের কর্মকাণ্ড ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের সঙ্গে কোন দিক দিয়ে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ, ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের দেবাশীষ চক্রবর্তীকে লেখক বা বাদলের প্রতিরূপ বলা যায় কি না, বিশ্লেষণ করো।
৩। মিঠু ও রাজু দুই ভাই। দুজনই ব্যবসায়ী। ব্যবসায়
সততা ও নিষ্ঠার কারণে ক্রমেই তাদের উন্নতি হচ্ছে। বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিনটিতে
তারা তাদের সব ক্রেতাকে নিমন্ত্রণ করে এবং আপ্যায়ন করিয়ে অশেষ আনন্দ পায়। পাশাপাশি
তারা গত বছরের হিসাব-নিকাশ শেষ করে নতুন আশায় নতুন উদ্যমে পরবর্তী বছরটা শুরু করে।
নতুন বছরের এই অনুষ্ঠানটি তাদের কাছে একটা শুভ উত্সব।
ক. পৃথিবীর সর্বত্র নববর্ষ কী নামে অভিহিত হয়?
খ. ‘ধর্মীয় উত্সবের পর নববর্ষ বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় উত্সব,’ কেন?
গ. রাজু ও মিঠুর ক্রেতা আপ্যায়নের ব্যাপারটি ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধে কী নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে, বুঝিয়ে লেখো।
ঘ. ‘বাঙালি জীবনে নববর্ষের প্রভাব অপরিসীম’—উদ্দীপকটি মন্তব্যের একটি খণ্ডিত রূপ, বিশ্লেষণ করো।
খ. ‘ধর্মীয় উত্সবের পর নববর্ষ বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় উত্সব,’ কেন?
গ. রাজু ও মিঠুর ক্রেতা আপ্যায়নের ব্যাপারটি ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধে কী নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে, বুঝিয়ে লেখো।
ঘ. ‘বাঙালি জীবনে নববর্ষের প্রভাব অপরিসীম’—উদ্দীপকটি মন্তব্যের একটি খণ্ডিত রূপ, বিশ্লেষণ করো।
খ বিভাগ (পদ্য)
৪। উদ্দীপক-১
মায়ের ভাষায় কথা বলাতে/স্বাধীন আশায় পথ চলাতে
হাসিমুখে যারা দিয়ে গেল প্রাণ/সেই স্মৃতি নিয়ে গেয়ে যাই গান
উদ্দীপক-২
ভাইয়ের বুকের রক্তে আজিকে
রক্ত মশাল জ্বলে দিকে দিকে।/সংগ্রামী আজ মহাজনতা
কণ্ঠে তাদের নববারতা,/শহীদ ভাইয়ের স্মরণে।
মায়ের ভাষায় কথা বলাতে/স্বাধীন আশায় পথ চলাতে
হাসিমুখে যারা দিয়ে গেল প্রাণ/সেই স্মৃতি নিয়ে গেয়ে যাই গান
উদ্দীপক-২
ভাইয়ের বুকের রক্তে আজিকে
রক্ত মশাল জ্বলে দিকে দিকে।/সংগ্রামী আজ মহাজনতা
কণ্ঠে তাদের নববারতা,/শহীদ ভাইয়ের স্মরণে।
ক. ‘একুশের গান’ কবিতার রচয়িতা কে?
খ. ‘জাগো নাগিনীরা, জাগো কাল বোশেখিরা’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপক-১ ‘একুশের গান’ কবিতার কোন ভাবের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ, ব্যাখ্যা করো?
ঘ. উদ্দীপক-১ ও ২-এ প্রকাশিত চেতনা ‘একুশের গান’ কবিতার মূল চেতনার সমান্তরাল নয়, এ কথার সঙ্গে তুমি কী একমত? তোমার মতের স্বপক্ষে যুক্তি দেখাও।
৫। জমিদার ওয়াজেদ চৌধুরীর জমি বর্গা চাষ করে
দরিদ্র কৃষক ওসমান। ফসলের ভাগ আধাআধি। এবার পাটের ফলন খুব ভালো হয়েছে। জোঁকের কামড়
খেয়ে, পানিতে ডুব দিয়ে দিয়ে পাটগুলো কেটেছে সে। কিন্তু ভাগ-বণ্টনের সময়
চৌধুরী তিন ভাগের দুই ভাগ নিয়ে নেয়। এর কারণ জানতে চাইলে চৌধুরী বলে, গতবার বাইনের সময় বলদ আর লাঙল কেনার জন্য সে ৫০০ টাকা ধার দিয়েছে। সেই
টাকার সুদ হিসেবেই ফসলের তিন ভাগের দুই ভাগ তার। ওসমান আকাশ থেকে পড়ে! কবে,
কখন টাকা নিল সে? তবে ওর মনে পড়ে,
বাইনের সময় কী একটা সাদা কাগজে তার টিপসই ঠিকই নিয়েছিল জমিদার।
কিন্তু ওটাতে ৫০০ টাকা ধার নেওয়ার কথা লেখা ছিল, এটা তো
সে বোঝেনি। সে ভাবে, এরা তো অনেক বড় জোঁক, কখন কীভাবে রক্ত চোষে, টেরও পাওয়া যায় না।
ওসমানের মাথায় রক্ত উঠে যায়। সে লাঠি হাতে রওনা দেয় চৌধুরীর বাড়ির দিকে।
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার পান?
খ. নমঃ নমঃ নমঃ সুন্দরী মম জননী জন্মভূমি—উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. ওয়াজেদ চৌধুরীর সঙ্গে বাবু সাহেব যেদিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ওসমানের সঙ্গে উপেনের সাদৃশ্য থাকলেও দুজন দুই মেরুর বাসিন্দা, মন্তব্যটি মূল্যায়ন করো।
খ. নমঃ নমঃ নমঃ সুন্দরী মম জননী জন্মভূমি—উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. ওয়াজেদ চৌধুরীর সঙ্গে বাবু সাহেব যেদিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ওসমানের সঙ্গে উপেনের সাদৃশ্য থাকলেও দুজন দুই মেরুর বাসিন্দা, মন্তব্যটি মূল্যায়ন করো।
৬। মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পালিকতে মা চ’ড়ে/দর্জা দুটো একটকু ফাঁক ক’রে,
আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার ’পরে/টগ্বগিয়ে তোমার পাশে পাশে।
রাস্তা থেকে ঘোড়ার খুরে খুরে/রাঙা ধুলোয় মেঘ উড়িয়ে আসে
সন্ধে হলে, সূর্য নামে পাটে,/এলেম যেন জোড়াদিঘির মাঠে।
ধূ ধূ করে যে দিক-পানে চাই,/কোনোখানে জনমানব নাই,
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পালিকতে মা চ’ড়ে/দর্জা দুটো একটকু ফাঁক ক’রে,
আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার ’পরে/টগ্বগিয়ে তোমার পাশে পাশে।
রাস্তা থেকে ঘোড়ার খুরে খুরে/রাঙা ধুলোয় মেঘ উড়িয়ে আসে
সন্ধে হলে, সূর্য নামে পাটে,/এলেম যেন জোড়াদিঘির মাঠে।
ধূ ধূ করে যে দিক-পানে চাই,/কোনোখানে জনমানব নাই,
ক. মাঝির গানে কে তাল দেবে?
খ. সব দোষ কানাই একা মাথা পেতে নিতে চেয়েছে কেন?
গ. কবিতাংশটি ‘নদীর স্বপ্ন’ কবিতার যে ভাবের প্রতিফলন ঘটায়, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘নদীর স্বপ্ন’ কবিতার মূল ধারার সঙ্গে সংযুক্ত হলেও কবিতার অন্য উপধারাগুলো তুলে ধরতে পারেনি, এ মন্তব্যের সঙ্গে তুমি কি একমত? মতের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
খ. সব দোষ কানাই একা মাথা পেতে নিতে চেয়েছে কেন?
গ. কবিতাংশটি ‘নদীর স্বপ্ন’ কবিতার যে ভাবের প্রতিফলন ঘটায়, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘নদীর স্বপ্ন’ কবিতার মূল ধারার সঙ্গে সংযুক্ত হলেও কবিতার অন্য উপধারাগুলো তুলে ধরতে পারেনি, এ মন্তব্যের সঙ্গে তুমি কি একমত? মতের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
গ বিভাগ (আনন্দপাঠ)
৭। আরবের ইয়েমেন প্রদেশে বাস করত হাতেম তাই নামে
অতি সাধারণ এক যুবক। কিন্তু তার বদান্যতা, পরোপকারিতা, সুন্দর
ও মার্জিত আচরণ, সদা হাস্য মুখ, সদালাপ
ও বন্ধুবাত্সল্যের কারণে সবার মুখে মুখে হাতেমের নাম ধ্বনিত ও প্রতিধ্বনিত হতো।
কিন্তু ইয়েমেনের রাজা বিষয়টি ভালোভাবে নিলেন না। অঢেল সম্পদ ও রাজ্যের মালিক হয়েও
তাঁর নাম ছাপিয়ে হাতেমের জয়ধ্বনি তিনি কোনোভাবে মানতে পারলেন না। তাই হাতেমকে
হত্যার জন্য রাজা এক গুপ্ত ঘাতক পাঠালেন। ঘাতক হাতেমের বাড়ি গিয়ে হত্যার পরিবর্তে
বরং হাতেমের গুণমুগ্ধ হয়ে ফিরে আসে এবং রাজাকে সব খুলে বলে। রাজা তাঁর নিজের ভুল
বুঝতে পারেন।
ক. এক পাউন্ড মাংসের জন্য শাইলক কোথায় ছুরি ধার
দিতে লাগল?
খ. পোর্শিয়ার পাত্র বাছাইয়ের গূঢ়তত্ত্ব কী ছিল?
গ. উদ্দীপকের রাজার কর্মকাণ্ডে ‘মার্চেন্ট অব ভেনিস’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. হাতেম তাই ও অ্যান্টনিও যেন একবৃন্তের দুটি ফুল, মন্তব্যটির সত্যতা যাচাই করো।
খ. পোর্শিয়ার পাত্র বাছাইয়ের গূঢ়তত্ত্ব কী ছিল?
গ. উদ্দীপকের রাজার কর্মকাণ্ডে ‘মার্চেন্ট অব ভেনিস’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. হাতেম তাই ও অ্যান্টনিও যেন একবৃন্তের দুটি ফুল, মন্তব্যটির সত্যতা যাচাই করো।
৮। হাশেম সাহেব বাংলাদেশের একজন প্রধান শিল্পপতি।
বিভিন্ন শিল্পকারখানায় তার প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ। আগামী বছর এটা
বাড়িয়ে ৭০ হাজার কোটিতে নিয়ে যেতে চান। এ জন্য সম্ভাবনাময় সব খাতেই তিনি কোটি কোটি
টাকা বিনিয়োগ করতে থাকেন। তাঁর ব্যবসার শাখা-প্রশাখা এত বেড়ে যায় যে এতগুলো
প্রতিষ্ঠানের খোঁজখবর রাখাই তার পক্ষে দুষ্কর হয়ে পড়ে। এসবের চিন্তায় রাতে তার ঘুম
হয় না। ঘুমের ওষুধ খেয়ে তাকে ঘুমাতে হয়। কিন্তু সেদিন যে ঘুমালেন আর উঠলেন না। চলে
গেলেন না ফেরার দেশে।
ক. পাখোমের প্রতিবেশী মহিলার কতটুকু জমি ছিল?
খ. পাখোমের স্বপ্নের মমার্থ কী ছিল?
গ. হাশেম সাহেবের মধ্যে ‘সাড়ে তিন হাত জমি’ গল্পের যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. হাশেম সাহেব ও পাখোমের পরিণতি একসূত্রে গাঁথা, মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই করো।
খ. পাখোমের স্বপ্নের মমার্থ কী ছিল?
গ. হাশেম সাহেবের মধ্যে ‘সাড়ে তিন হাত জমি’ গল্পের যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. হাশেম সাহেব ও পাখোমের পরিণতি একসূত্রে গাঁথা, মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই করো।
৯। অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আসিফ ও চিন্ময় দুই বন্ধু।
দুজনের হাতের কবজিতেই দুটো লাল সুতা বাঁধা। আসিফ ওর খাজা বাবার কাছ থেকে আর চিন্ময়
ওর গুরুদেবের কাছ থেকে সুতা দুটো এনেছে। শিক্ষক হাতে এগুলো বেঁধে রাখার কারণ জানতে
চাইলে দুজনেই বলে,
‘সামনে বার্ষিক পরীক্ষা তো তাই।’ তা
ছাড়া তারা উভয়েই ঘরের বাইরে যাওয়ার সময় দরজায় হোচট খেলে একটু বসে জল খেয়ে
যাত্রারম্ভ করে, জোড়া শালিক দেখলে আনন্দিত হয়, খেতে বসে বিষম খেলে ভাবে, কোনো প্রিয়জন হয়তো
স্মরণ করছে তাদের।
ক. সোহরাবের পিতামহের নাম কী?
খ. সোহরাবের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে রোস্তম তার আত্মপরিচয় গোপন রাখল কেন?
গ. আসিফ-চিন্ময়ের আচরণে ‘সোহরাব-রোস্তম’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত দিকটির কারণেই ‘সোহরাব-রোস্তম’ গল্পের বেদনাদায়ক পরিণতি সংঘটিত হয়েছে—মন্তব্যটির সতত্যতা যাচাই কর।
খ. সোহরাবের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে রোস্তম তার আত্মপরিচয় গোপন রাখল কেন?
গ. আসিফ-চিন্ময়ের আচরণে ‘সোহরাব-রোস্তম’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত দিকটির কারণেই ‘সোহরাব-রোস্তম’ গল্পের বেদনাদায়ক পরিণতি সংঘটিত হয়েছে—মন্তব্যটির সতত্যতা যাচাই কর।