পিএসসি:
৫ম শ্রেণীর: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
তৃতীয় অধ্যায় (বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন)
***মহাস্থানগড় সর্স্পকে
চারটি বাক্য:
১। এটি ১৯০০ বছরের
ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে।
২। মৌর্য
আমলে"পুন্ড্রনগর" নামে পরিচিত ছিল।
৩। বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার
উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত।
৪। মহাস্থানগড় থেকে অতীতের সংস্কৃতি
ও সভ্যতা সম্পর্কে জানা যায়।
***উয়ারী-বটেশ্বর সম্পর্কে পাঁচটি
বাক্য:১। নরসিংদী জেলার পাশাপাশি দুটি গ্রাম।
২। এখানে মৌর্য আমলের নিদর্শন পাওয়া গেছে।
৩। সভ্যতাটি সমুদ্র বাণিজ্যের সাথে সম্পর্কিত ছিল।
৪। এখানে প্রাচীন রাস্তাঘাট পাওয়া গেছে।
৫। এখানে রৌপ্যমুদ্রা, হাতিয়ার এবং পাথরের পুতি পাওয়া গেছে।
[বি.দ্র: মহাস্থানগড় এবং উয়ারী-বটেশ্বর দুটি নিদর্শনই "মৌর্য "আমলের সাক্ষ্য বহন করে]
পাহাড়পুর সম্পর্কে ৫টি বাক্য:
১। এটি অষ্টম ও নবম শতকের নিদর্শন।
২। পাল রাজা ধর্ম পালের শাসন আমলে এটি নির্মিত হয়।
৩। রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলায় অবস্থিত।
৪। সোমপুর মহাবিহার নামে পরিচিত।
৫। ১৭৭ টি গোপন কুঠুরি রয়েছে।
***ময়নামতি সম্পর্কে ৫টি বাক্য:
১। ময়নামতির কাহিনী এই জায়গার সাথে জড়িত।
২। কুমিল্লা শহরের কাছে অবস্থিত।
৩। বৌদ্ধ সভ্যতার অন্যতম কেন্দ্র ছিল।
৪। হিন্দু ও জৈন ধর্মেরও নিদর্শন পাওয়া গেছে।
৫। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্দশন পাওয়া গেছে।
[বি.দ্র: দুটিইতেই বৌদ্ধ সভ্যতার কথা বলা হয়েছে]
***সোনারগাঁও সম্পর্কে ৫টি বাক্য:
১। ১৭ শতকের ঐতিহাসিক নিদর্শন।
২। নারায়নগঞ্জ জেলার মেঘনা নদীর তীরে অবস্থিত।
৩। প্রাচীন বাংলার মুসলমান সুলতানদের রাজধানী ছিল।
৪। এখানে পানাম নগর গড়ে ওঠে।
৫। বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।
***লালবাগ কেল্লা সম্পর্কে ৫টি বাক্য:
১। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত।
২। ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে নির্মান করা হয়।
৩। দুর্গটি সম্পূর্ণ ইটের তৈরি।
৪। দুর্গের দক্ষিণে গোপন প্রবেশ পথ রয়েছে।
৫। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ রয়েছে।
[বি.দ্র: দুটিই সতের শতকের ঐতিহাসিক নিদর্শন]